শীত মৌসুমে প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক আসে বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ীদ্বীপ মহেশখালীতে। ঘুরে দেখেন লবণ মাঠ ও মিষ্টি পানের বরজসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পট। তবে একটি চক্র পর্যটকদের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখানোর কথা বলে তাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। ২০ টাকার জায়গায় ভাড়া নেন ২০০ টাকা।
অনেকে আবার নির্জনে নিয়ে হাতিয়ে নেন সবকিছু। তাই পর্যটকদের নিরাপত্তার পাশাপাশি মহেশখালীতে বর্তমানে চলমান লবণ মৌসুমকে সামনে রেখে বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষ এড়াতে এবং প্যারাবন নিধনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে থাকবে মহেশখালী উপজেলা প্রশাসন। পুলিশ ও নৌবাহিনী টহল জোরদার করা হবে। যেকোনো মুহূর্তে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) মহেশখালী উপজেলা হলরুমে অনুষ্ঠিত মাসিক আইনশৃঙ্খলা সভায় এ কথা জানিয়েছেন মহেশখালী ইউএনও মুহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ। আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় বক্তব্য দেন মহেশখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি, মহেশখালী থানার ওসি মুহাম্মদ কাইসার হামিদ, মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ডা. মুহাম্মদ মাহফুজুল হক, মহেশখালী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও প্যানেল চেয়ারম্যানরা।
মহেশখালী উপজেলা প্রেস ক্লাব সভাপতি মুহাম্মদ ইউনুস। উপস্থিত ছিলেন মহেশখালী উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা মুহাম্মদ কাউসার আহমদ, মহেশখালী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মুহাম্মদ শাহেদ মন্নান, মহেশখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মীর হেলালসহ সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন কর্মকর্তা ও প্রতিনিধিরা।
টিএইচ